স্বাস্থ্যকর খাদ্য মানে খাবার বাদ দেওয়া নয়, সঠিক সময়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। মানে সকালে নাস্তা, বিকেলে লাঞ্চ, সন্ধ্যায় স্ন্যাকস, রাতে ডিনার.. তাও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। ঋতুভেদে পাথর ফল পাওয়া যায়। যে কোনো মৌসুমে পাওয়া ফল ওই মৌসুমে খাওয়া হলে চিকিৎসক ও হাসপাতালে কাজ করবে না। সরাসরি ফল খেতে না পারলে বিভিন্ন ফল দিয়ে ভালো সালাদ তৈরি করতে পারেন। মিষ্টিপ্রেমীরা এটা পছন্দ করবে। স্ন্যাকসে ফল খাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। পাথরের ফল কম-জিআই, কম ক্যালোরি এবং ভিটামিন সি এবং এ-এর মতো পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। -এগুলো ওজন কমাতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ: একটি মাঝারি পীচ (150 গ্রাম) 58 ক্যালোরি রয়েছে। কিন্তু 1 কাপ (130 গ্রাম) চেরি 87 ক্যালোরি সরবরাহ করে। দুটি ছোট বরই (120 গ্রাম) বা চারটি এপ্রিকট (140 গ্রাম) মাত্র 60 ক্যালোরি ধারণ করে। চিপস বা কুকিজের মতো অস্বাস্থ্যকর স্ন্যাক খাবারের তুলনায় পাথরের ফল বেশি পুষ্টিকর।