জানা যায়, দিল্লিতে শ্রদ্ধাওয়াকর নামে এক তরুণীকে তার প্রেমিক খুন করে ৩৫
টুকরো করে কেটে বিভিন্ন জায়গায় ফেলে দিয়েছে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গেও এই
ধরনের নৃশংসতা প্রকাশ্যে এসেছে। যে ছেলে তার শ্বশুরকে শ্বাসরোধ করে হত্যা
করে.. তারপর তার মায়ের সহায়তায় লাশ টুকরো টুকরো করে অনেক জায়গায় ফেলে
দেয়। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বারুইপুর এলাকায়।এক অবসরপ্রাপ্ত
নৌবাহিনীর কর্মীকে খুন করেছে তার স্ত্রী ও ছেলে। মৃতদেহ ছয় টুকরো করে বিভিন্ন
স্থানে ফেলার মর্মান্তিক ঘটনায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম
উজ্জল চক্রবর্তী (৫৪)। দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার বারুইপুরের বাসিন্দা। পূর্বে
নৌবাহিনীতে চাকরি করেছেন এবং 2000 সালে অবসর গ্রহণ করেছেন। জানা গেছে,
বর্তমানে তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত আছেন।
প্রসঙ্গত, ১৪ নভেম্বর উজ্জল চক্রবর্তীকে তার স্ত্রী ও ছেলে বাড়িতেই খুন করে।
বিষয়টি ধামাচাপা দিতে পরদিন উজ্জল চক্রবর্তীর স্ত্রী ও ছেলে থানায় নিখোঁজ
রিপোর্ট দায়ের করেন। পুলিশ সন্দেহজনক হয়ে তাদের স্টাইলে তদন্ত চালালে
চমকপ্রদ সত্য বেরিয়ে আসে। উজ্জল চক্রবর্তী জানান, তিনি মদ পান করতেন এবং
স্ত্রী ও ছেলের সঙ্গে ঝগড়া করতেন। গত সোমবার অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর বাড়িতে
তোলপাড় সৃষ্টি করেন। এ কারণে পুত্র রাগান্বিত হয়ে সম্রাটকে ধাক্কা দেন। এসপি
পুষ্প বলেন, তদন্তে জানা গেছে, পড়ে থাকা সম্রাটকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে
মা-ছেলে। উজ্জল সম্রাটকে হত্যাকারী মা-ছেলে আরেকটি খতরনাক পরিকল্পনা করেছে।
বাড়ি থেকে বের করতে অস্ত্র দিয়ে লাশ ছয় টুকরো করা হয়। এসপি বলেন, পুলিশের
তদন্তে জানা গেছে, লাশের টুকরোগুলো সাইকেলে করে বিভিন্ন এলাকায় ফেলে দেওয়া
হয়েছে।
টুকরো করে কেটে বিভিন্ন জায়গায় ফেলে দিয়েছে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গেও এই
ধরনের নৃশংসতা প্রকাশ্যে এসেছে। যে ছেলে তার শ্বশুরকে শ্বাসরোধ করে হত্যা
করে.. তারপর তার মায়ের সহায়তায় লাশ টুকরো টুকরো করে অনেক জায়গায় ফেলে
দেয়। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বারুইপুর এলাকায়।এক অবসরপ্রাপ্ত
নৌবাহিনীর কর্মীকে খুন করেছে তার স্ত্রী ও ছেলে। মৃতদেহ ছয় টুকরো করে বিভিন্ন
স্থানে ফেলার মর্মান্তিক ঘটনায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম
উজ্জল চক্রবর্তী (৫৪)। দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার বারুইপুরের বাসিন্দা। পূর্বে
নৌবাহিনীতে চাকরি করেছেন এবং 2000 সালে অবসর গ্রহণ করেছেন। জানা গেছে,
বর্তমানে তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত আছেন।
প্রসঙ্গত, ১৪ নভেম্বর উজ্জল চক্রবর্তীকে তার স্ত্রী ও ছেলে বাড়িতেই খুন করে।
বিষয়টি ধামাচাপা দিতে পরদিন উজ্জল চক্রবর্তীর স্ত্রী ও ছেলে থানায় নিখোঁজ
রিপোর্ট দায়ের করেন। পুলিশ সন্দেহজনক হয়ে তাদের স্টাইলে তদন্ত চালালে
চমকপ্রদ সত্য বেরিয়ে আসে। উজ্জল চক্রবর্তী জানান, তিনি মদ পান করতেন এবং
স্ত্রী ও ছেলের সঙ্গে ঝগড়া করতেন। গত সোমবার অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর বাড়িতে
তোলপাড় সৃষ্টি করেন। এ কারণে পুত্র রাগান্বিত হয়ে সম্রাটকে ধাক্কা দেন। এসপি
পুষ্প বলেন, তদন্তে জানা গেছে, পড়ে থাকা সম্রাটকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে
মা-ছেলে। উজ্জল সম্রাটকে হত্যাকারী মা-ছেলে আরেকটি খতরনাক পরিকল্পনা করেছে।
বাড়ি থেকে বের করতে অস্ত্র দিয়ে লাশ ছয় টুকরো করা হয়। এসপি বলেন, পুলিশের
তদন্তে জানা গেছে, লাশের টুকরোগুলো সাইকেলে করে বিভিন্ন এলাকায় ফেলে দেওয়া
হয়েছে।