প্রমাণ করেছেন। কেন্দ্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রাজ্যের কারণে তারা তহবিল পাচ্ছে।
চন্দ্রবাবুর সরকারের স্টাইলে কেন্দ্রের সাথে সংঘাতপূর্ণ মনোভাব গ্রহণ করার
পরিবর্তে, তারা এনডিএ জোটকে সম্পূর্ণ সমর্থন করে রাজ্যের স্বার্থে
ধর্মনিরপেক্ষভাবে কাজ করছে।
পোলাভারাম..
জগন পোলাভারম প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে তহবিল সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে, যা
রাজ্যের জন্য আশীর্বাদ বলে মনে করা হয়। অর্থায়নে বাধা অতিক্রম করা।
পোলাভারাম নির্মাণের জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে, একটি জাতীয়
প্রকল্প, কেন্দ্র থেকে আনা হচ্ছে। এই বিষয়ে ওয়াইএস জগান, অর্থমন্ত্রী
বুগ্গানা রাজেন্দ্রনাথ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা
সীতারমন ইতিমধ্যেই একাধিকবার বৈঠক করেছেন।
মাছলিপত্তনম বন্দর নির্মাণের জন্য বিশাল তহবিল..
কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ওয়াইএস জগন।
মাছলিপত্তনম বন্দর নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল দিতে সম্মত হয়েছে
কেন্দ্র। পাওয়ার ফাইন্যান্স কর্পোরেশন থেকে এ অর্থ ছাড় করা হয়েছে। পাওয়ার
ফাইন্যান্স কর্পোরেশন কর্তৃক মোট 3,940 কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছে। এই
সমস্ত অর্থ মাছিপত্তনম বন্দর নির্মাণে ব্যয় করতে হবে।
আবারও একই জেলায়..
জানা যায় যে ওয়াইএস জগান মাছিলিপত্তনম বন্দর নির্মাণকে মর্যাদাপূর্ণ বলে মনে
করেন। কয়েকদিন আগে কৃষ্ণা জেলার পেদানায় অনুষ্ঠিত এক মুক্ত সভায় তিনি এ কথা
জানান। এ প্রকল্প নির্মাণে সব বাধা দূর করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
শিগগিরই আবারও এই জেলায় পা রাখবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। তিনি বলেছিলেন
যে তিনি মাছলিপত্তনম বন্দর নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
এখন তা রূপ নিতে চলেছে। পাওয়ার ফাইন্যান্স কর্পোরেশন থেকে ঋণ মঞ্জুরের
পরিপ্রেক্ষিতে জগন সরকার আর বিলম্ব চায় না। শীঘ্রই মাছলিপত্তনম বন্দর
নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের প্রস্তুতি নেওয়া হবে। আগামী ডিসেম্বরের
প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হতে পারে
বলে কর্তৃপক্ষ মহলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হচ্ছে। হাইকোর্টও এ বন্দর নির্মাণের
অনুমতি দিয়েছেন।
সড়ক-রেল সংযোগ..
সড়ক ও ভবন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বন্দর নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সড়ক
সংযোগ দেওয়ার প্রস্তাব তৈরি করছেন বলে মনে হচ্ছে। রেল ও সড়ক যোগাযোগের জন্য
কী পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করা হবে সে বিষয়ে ইতিমধ্যেই বিস্তারিত প্রকল্প
প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। কত জমি সংগ্রহ করতে হবে তা নিয়ে
কাজ করছে জেলা কর্তৃপক্ষ।